প্রকাশিত:
১ ডিসেম্বর, ২০২৫

তবে এটি মস্তিষ্কের এমআরআই ছিল না বলে স্পষ্ট করেন ট্রাম্প। তিনি জানান, তিনি মূলত একটি বুদ্ধিমত্তা পরীক্ষা (কগনিটিভ টেস্ট) দিয়েছিলেন এবং তাতে খুব ভালো নম্বর পেয়েছেন। সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যে নম্বর আমি পেয়েছি, সেটি কিন্তু আপনাদের পাওয়ার ক্ষমতা নেই।
ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদ থেকেই তার মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। সাংবাদিক মাইকেল উলফের আলোচিত বই ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি–তে দাবি করা হয়েছিল, ট্রাম্পের গুরুতর মানসিক সমস্যা রয়েছে এবং তিনি প্রায়ই একই কথা বারবার বলেন।
তবে সে সময় হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক রনি জ্যাকসন জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সামগ্রিক স্বাস্থ্য অত্যন্ত চমৎকার। যদিও পরবর্তী শারীরিক পরীক্ষায় মানসিক ফিটনেসের মূল্যায়ন অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
এদিকে কয়েকজন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার জ্যাকসনকে চিঠি লিখে ট্রাম্পের মানসিক স্বাস্থ্য–পরীক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন। তাদের মতে, ৬৬ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষার সাথে মানসিক মূল্যায়নও জরুরি।